1. প্রথম পাতা
  2. কলকাতা
  3. রাজ্য
  4. রাজনীতি
  5. অপরাধ
  6. দেশ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. খেলা
  9. কর্ম সন্ধান
  10. বিনোদন
  11. ব্যবসা বাণিজ্য
  12. টেক নিউজ
  13. লাইফস্টাইল
  14. ভাইরাল
  15. আবহাওয়া
  16. রাশিফল

ওমিক্রন আতঙ্কের মাঝেই আজ ভারত সফরে আসছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন

১০:০৪ এএম, ডিসেম্বর ৬, ২০২১

বংনিউজ ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ ওমিক্রন আতঙ্কের আবহেই সোমবার, আজ ভারত সফরে আসছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি। ভারত এবং রাশিয়ার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করার লক্ষ্যেই ভারত-রাশিয়ার সামিটে আলোচনায় বসবেন এই দুই রাষ্ট্রপ্রধান। এর পাশাপাশি টু প্লাস টু বৈঠকে অংশ নিতে ইতিমধ্যে দিল্লির পালম বিমানবন্দরে পৌঁছে গিয়েছেন রুশ বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে ব্রাসিলিয়ায় ব্রিকস সামিটের পর এই প্রথমবার বৈঠকে বসতে চলেছেন ভারত এবং রাশিয়ার রাষ্ট্রপ্রধান। এই মুহূর্তে দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক যে বেশ মজবুত, তাঁর ইঙ্গিত দিয়েই ওমিক্রন আতঙ্কের মধ্যেই এই সফর বাতিল করেননি রুশ প্রেসিডেন্ট।

জানা গিয়েছে, সামিটে এই দুই দেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত হতে চলা আলোচনায়, উঠে আসবে একাধিক বিষয়। প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা-সহ একাধিক চুক্তি হতে পারে দুই দেশের মধ্যে। বিশেষ করে, নয়াদিল্লি ও মস্কোর মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতা আরও বাড়িয়ে তোলার বিষয়ে কথা বলবেন মোদি ও পুতিন।

এদিকে, এই বার্ষিক সম্মেলনের আগে দুই দেশের মধ্যে টু প্লাস টু অর্থাৎ বিদেশ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রক স্তরে বৈঠক হতে চলেছে। নয়াদিল্লিতে রুশ বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকর। একইভাবে রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শইগুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। এক বিবৃতিতে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী বলেন, ‘এই বৈঠকে রাজনৈতিক ও প্রতিরক্ষা বিষয়ে আলোচনা হবে।’

https://twitter.com/ANI/status/1467562677798989828

সূত্রের খবর, মোদীর সঙ্গে রুশ প্রেসিডেন্টের বৈঠকে এস-৪০০ মিসাইল সিস্টেম নিয়ে আলোচনা হতে পারে। দেওয়া হতে পারে সেই ক্ষেপনাস্ত্রের প্রেসেন্টশনও। উল্লেখ্য, এই মিসাইল সিস্টেমের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ইতিমধ্যে ভারতে পৌঁছতে শুরু করেছে। আর এখানেই আপত্তি রয়েছে আমেরিকার। এখানেই শেষ নয়, ঘাড়ে করে বহন করা যায় এমন এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ইগলা নিয়েও দু’দেশের মধ্যে কথা চলছে। এই অস্ত্রগুলি ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাতে চলে এলে আরও শক্তিশালী হবে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা।