পূর্ব বর্ধমানের রসিকপুরে বিস্ফোরণকাণ্ডে জেলা প্রশাসনের ভূমিকা জানতে চেয়ে রিপোর্ট তলব করল নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর পুলিশের ভূমিকা কি ছিল এবং কোথা থেকে ওই এলাকায় বোমায় এলো তা জানতে চেয়ে মূলত রিপোর্ট তলব করা হয়েছে।
ভোটের মুখে পূর্ব বর্ধমানের রশিক পুরে বোমা ফেটে মৃত্যু হয় এক শিশুর। অন্যদিকে বিস্ফোরণে জখম হয়েছে আরও এক শিশু। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। এদিন বল ভেবে খেলতে গিয়ে বোমা ফেটে মৃত্যু হয় ওই শিশুর। রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়ে দুজনে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয় আফরোজের।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে রিপোর্ট তলব করেছে নির্বাচন কমিশন। অন্যদিকে পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসককে শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপারসনের তরফেও চিঠি দেওয়া হয়েছে। আগামী 24 ঘন্টার ঘন্টার মধ্যে জেলা প্রশাসনের রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। এমনকি এই ঘটনার পেছনে কারা জড়িত তা খুঁজে বার করে তাদের অবিলম্বে শাস্তির দাবি জানিয়েছে শিশু সুরক্ষা কমিশন।
শিশু শিক্ষা কমিশন জেলা প্রশাসনকে আমি 24 ঘন্টার মধ্যে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ চিঠি দিয়ে জানানোর পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অন্যান্য জমা করতে বলা হয়েছে থানায়। একইসঙ্গে ঘটনার 12 ঘন্টা কেটে গেলেও কাউকে কেনো গ্রেফতার করা হয়নি নিউ প্রশ্ন তুলেছে শিশু সুরক্ষা কমিশন। অন্যদিকে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অপর শিশুর চিকিৎসার দায় জেলা প্রশাসনকে নিতে হবে বলেও এদিন চিঠিতে জানিয়েছেন তারা।
এ দিনের ঘটনার পর 12 ঘন্টা কেটে গেল এখনো গ্রেপ্তার হয়নি কেউ। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে রাজনৈতিক দলগুলি। এই উনার পেছনে রাজ্যের শাসকদলের ব্যর্থতাকেই আই করেছেন শাসক বিরোধী দলগুলি।