রুজিরাকে জেরায় বেনিয়মের তথ্য তদন্তকারীরা পেয়েছেন, দাবি করলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ! মঙ্গলবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে সিবিআইয়ের তদন্তে আধিকারিকরা যে তুষ্ট নন, সে কথা পরোক্ষে জানিয়েছেন।
এই প্রসঙ্গে দিলীপবাবু বলেন, “দুর্নীতির বিষয়ে সন্দেহ হয়েছে সিবিআইয়ের। তাই তাদের দায়িত্ব পরিষ্কার করে বুঝিয়ে আসা”।
এদিকে, সিপিএমের পরিষদীয় নেতা সুজন চক্রবর্তী এদিন টুইটে লেখেন, “খেলা জমেছে বেশ! গতকাল সিবিআই হানা দেবার পর, ভাইপো-বৌ বাড়ী ঢুকলেন।। আজ, মাননীয়া দেখা দিয়ে বেড়িয়ে যাবার পর সিবিআই ঢুকলো।। পাচারে অভিযুক্তদের সাথে মাননীয়ার শলাপরামর্শ কি বিষয়ে? প্রকাশিত হোক”।
খেলা জমেছে বেশ!
গতকাল সিবিআই হানা দেবার পর,
ভাইপো-বৌ বাড়ী ঢুকলেন।।আজ, মাননীয়া দেখা দিয়ে
বেড়িয়ে যাবার পর
সিবিআই ঢুকলো।।পাচারে অভিযুক্তদের সাথে
মাননীয়ার শলাপরামর্শ কি বিষয়ে?
প্রকাশিত হোক।। pic.twitter.com/SKn74uwa9d— Dr.Sujan Chakraborty (@Sujan_Speak) February 23, 2021
ফেব্রুয়ারী ২০১৯,
রাজীবকুমারের তল্লাশির সময়ে ধর্না
এবং রাস্তায় ক্যাবিনেট।।ফেব্রুয়ারী ২০২১,
কয়লা পাচার কান্ডের তল্লাশির সময়ে
'শান্তিনিকেতন' নামক
সাত'তারা দূর্গ বাড়ীতে
শুধুই হাজিরা, ভরসা, সহায়তা!!ভাইপোর চেয়ে
রাজিবকুমারের দাম বেশি?
নাকি মাননীয়ার দম কমেছে?গভীর প্রশ্ন!!
— Dr.Sujan Chakraborty (@Sujan_Speak) February 23, 2021
প্রসঙ্গত,রুজিরা অসহযোগিতা করায় এবার আইনি পথে হাটতে চলেছে সিবিআই। জেরার সহযোগিতা চেয়ে আসানসোল কোর্টের দারস্ত হতে পারে সিবিআই এমনটাই সূত্র মারফত খবর। রুজিরার নাগরিকত্ব নিয়েও প্রশ্নের সমাধান মেলেনি আজ জেরায়। তাই থাইল্যান্ডের ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করে সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে পারে বলেই সিবিআই সূত্রে খবর।