1. প্রথম পাতা
  2. কলকাতা
  3. রাজ্য
  4. রাজনীতি
  5. অপরাধ
  6. দেশ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. খেলা
  9. কর্ম সন্ধান
  10. বিনোদন
  11. ব্যবসা বাণিজ্য
  12. টেক নিউজ
  13. লাইফস্টাইল
  14. ভাইরাল
  15. আবহাওয়া
  16. রাশিফল

জুলাই থেকে রাজ্যে নিষিদ্ধ হচ্ছে ৭৫ মাইক্রোনের প্লাস্টিক! ব্যবহার করলেই গুনতে হবে জরিমানা

চৈত্রী আদক

প্রকাশিত: মে ১৩, ২০২২, ০৮:৩৯ পিএম

জুলাই থেকে রাজ্যে নিষিদ্ধ হচ্ছে ৭৫ মাইক্রোনের প্লাস্টিক! ব্যবহার করলেই গুনতে হবে জরিমানা
জুলাই থেকে রাজ্যে নিষিদ্ধ হচ্ছে ৭৫ মাইক্রোনের প্লাস্টিক! ব্যবহার করলেই গুনতে হবে জরিমানা

বংনিউজ২৪×৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ দূষণ নিয়ন্ত্রণে আবারও এক উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিতে চলেছে রাজ্য সরকার। আগামী ১ জুলাই থেকে রাজ্যে ৭৫ মাইক্রোনের সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। নিষেধ অমান্য করে এই ধরনের প্লাস্টিক ব্যবহার করলে গুনতে হবে জরিমানা।

সাধারণত মুদিখানার দোকান, সবজি বাজার বা মাছের বাজারে গেলে এই প্লাস্টিকে করেই ক্রেতার হাতে দ্রব্যাদি তুলে দেন বিক্রেতারা। তবে এবার থেকে দোকানদাররা আর এই প্লাস্টিক ব্যবহার করতে পারবেন না। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে দোকানদারকে ৫০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে বলে জানা গিয়েছে। দোকানদারের পাশাপাশি ক্রেতাদেরকেও ৫০ টাকা জরিমানা করা হবে।

জানা গিয়েছে, ৭৫ মাইক্রোনের প্লাস্টিকের পাশাপাশি ১২৫ মাইক্রোনের প্লাস্টিকও নিষিদ্ধ হতে চলেছে রাজ্যে। দার্জিলিং ও সিকিমে ইতিমধ্যেই প্লাস্টিক নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়া সফলতা লাভ করেছে। এরপর জুলাই মাস থেকে কলকাতা সহ অন্যান্য জেলায় প্লাস্টিক নিষিদ্ধকরণ শুরু হবে। প্লাস্টিকের পরিবর্তে কী ব্যবহার করা যাবে সেই নিয়েও চিন্তাভাবনা করছে রাজ্য সরকার।

পাশাপাশি পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের তরফ থেকে নোংরা-জঞ্জাল সংগ্রহ করার পদ্ধতিতে বদল আনা হচ্ছে। জাতীয় গ্রিন ট্রাইবুনাল নির্দেশ দিয়েছিল যে পৌরসভা এলাকায় কোনওরকম ভ্যাট রাখা যাবে না। এক্ষেত্রে প্রতিটি বাড়ি থেকে একই নিয়মে আবর্জনা সংগ্রহ করা হবে। নিয়মানুসারে প্রতিটি বাড়িতে নীল ও সবুজ রঙের দুটি করে বালতি রাখা থাকবে। নীল বালতিতে ফেলতে হবে অপচনশীল ময়লা এবং সবুজ বালতিতে ফেলতে হবে পচনশীল ময়লা।

প্রথমে ছোট গাড়ি করে যাবতীয় মহিলা সংগ্রহ করে তা ফেলতে হবে বড় গাড়িতে। বড় গাড়ি থেকে আবর্জনা খেলা হবে ডাম্পিং গ্রাউন্ডে। কিন্তু কোনওভাবেই এলাকায় ভ্যাট রাখা চলবে না। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন পৌরসভা এলাকায় এই পদ্ধতিতে আবর্জনা সংগ্রহের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। এরপর পচনশীল আবর্জনা থেকে সার তৈরি করা হবে এবং কাঁচ, কাগজের ন্যায় অপচনশীল আবর্জনাকে রিসাইকেলিং করা হবে।

আরও পড়ুন