বংনিউজ ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ ত্রিপুরায় বাংলার নেতা-মন্ত্রীদের পাঠিয়ে সেখানকার বিজেপিশাসিত সরকারের উপর চাপ বাড়াতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস। ভোট কৌশলী প্রশান্ত কিশোরের আইপ্যাকের সদস্যদের ত্রিপুরায় আটকে রাখার পর থেকেই, ত্রিপুরায় তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের যাতায়াত বাড়তে শুরু করে। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের ত্রিপুরা সফর ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল ত্রিপুরা। আক্রান্ত হয়েছিলেন অভিষেক। তাঁকে বিভিন্ন জায়গায় বিজেপির বাধার মুখে পড়তে হয়েছে। শুধু অভিষেকই নন, বিজেপিশাসিত পড়শি রাজ্যে গিয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়েছে রাজ্যের শাসক দলের যুবনেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য, সুদীপ রাহাদেরও।
ত্রিপুরার বিপ্নব দেবের সরকারের উপর চাপ আরও বাড়াতে গতকালই পড়শি রাজ্যে যান তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। সূত্রের খবর, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ত্রিপুরার ৮ টি জেলার প্রতি ব্লকে আগামী দেড় মাসের মধ্যেই সংগঠন তৈরির চ্যালেঞ্জ নিয়েছে, তাই সেই লক্ষ্যকে পূরণ করার দায়িত্ব অনেকটাই বর্তেছে কুণাল ঘোষের উপর।
সেই কারণেই এদিন টুইটে ত্রিপুরাবাসিদের উদ্দেশে বার্তা দিলেন কুণাল ঘোষ। পরপর তিনটি টুইট করে তিনি বিজেপির বিরুদ্ধে একজোট হওয়ার বার্তা দিয়েছেন। সেই সঙ্গে তিনি এও পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিয়েছেন যে, ‘কোনও ব্যক্তির আসা-যাওয়ার উপরে এবার ত্রিপুরায় তৃণমূলের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে না।’
https://twitter.com/KunalGhoshAgain/status/1423135336989741061 https://twitter.com/KunalGhoshAgain/status/1423136435519954946 https://twitter.com/KunalGhoshAgain/status/1423133876986155010এই মুহূর্তে তৃণমূল কংগ্রেসের সবথেকে বড় লক্ষ্য ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচন। কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা। তবে তার আগেই বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে ত্রিপুরায়। তাই এই নির্বাচনকে পাকির চোখ করে এগোতে চায় তৃণমূল কংগ্রেস। এই রাজ্য থেকে শুরু করতে চায় তৃণমূল কংগ্রেস।