শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪

আজ রাজ্যের এই জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভবনা! কেমন থাকবে রাজ্যের আবহাওয়া?

আত্রেয়ী সেন

প্রকাশিত: এপ্রিল ২০, ২০২২, ০৯:২০ এএম | আপডেট: এপ্রিল ২০, ২০২২, ০৩:২০ পিএম

আজ রাজ্যের এই জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভবনা! কেমন থাকবে রাজ্যের আবহাওয়া?
আজ রাজ্যের এই জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভবনা! কেমন থাকবে রাজ্যের আবহাওয়া? / প্রতীকী ছবি

বংনিউজ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ বৈশাখের প্রখর রোদ আর গরমে নাজেহাল রাজ্যবাসী। সকালে মেঘলা আকাশ, তারপর বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গুমোট গরম। সব মিলিয়ে অস্থির মানুষ। এই পরিস্থিতিতে বৃষ্টির জন্য অপেক্ষার যেন শেষই হচ্ছে না। উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি হলেও, দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির দেখা নেই। সেই সঙ্গে কালবৈশাখীর দেখাও নেই। তবে, এবার শহরবাসীর জন্য সুখবর শুনিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। শহর কলকাতায় রয়েছে বৃষ্টির সম্ভবনা। আজ কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বৃষ্টির পাশাপাশি ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে।  

আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা যাচ্ছে, আজ উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, কলকাতা, হুগলি, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, নদিয়া, মুর্শিদাবাদে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়াও বইতে পারে।  পাশাপাশি আগামী দুইদিন রাজ্যের এই জেলাগুলিতে ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে হাওয়া অফিস। 

হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, এর জেরে তাপমাত্রা হেরফেরের সম্ভবনাও রয়েছে। জানা গিয়েছে , আগামী তিনদিন তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। সেক্ষেত্রে তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি পর্যন্ত কমতে পারে। 

অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে হাওয়া অফিস। যদিও দক্ষিণবঙ্গে বিগত কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি না হলেও, উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি হচ্ছিল। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, কালিম্পং, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, আজ কলকাতার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। শহর কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৮ ডিগ্রির কাছাকাছি। শহরে বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ সর্বাধিক ৮৬ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ৬৩ শতাংশ।