শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

ফের বৃষ্টির চোখ রাঙানি রাজ্যে, এই জেলাগুলিতে রয়েছে বৃষ্টির সম্ভবনা

আত্রেয়ী সেন

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২২, ০৯:১৮ এএম | আপডেট: ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২২, ০৯:৪৮ এএম

ফের বৃষ্টির চোখ রাঙানি রাজ্যে, এই জেলাগুলিতে রয়েছে বৃষ্টির সম্ভবনা
ফের বৃষ্টির চোখ রাঙানি রাজ্যে, এই জেলাগুলিতে রয়েছে বৃষ্টির সম্ভবনা / প্রতীকী ছবি

বংনিউজ ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ বৃষ্টি যেন পিছু ছাড়ার নামই নিচ্ছে না। শীতের মরশুমেও বারবার বৃষ্টিতে নাকাল হয়েছে রাজ্যবাসী। ফেব্রুয়ারি মাসে শেষের পথে। এই সময় ফের একবার চোখ রাঙাচ্ছে বৃষ্টি। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, চলতি মাসের শেষ সপ্তাহেও রাজ্যজুড়ে রয়েছে বৃষ্টির সম্ভবনা। হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, ২৪ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে রাজ্যের একাধিক জেলায় রয়েছে বৃষ্টির সম্ভবনা। পাশাপাশি বাড়বে তাপমাত্রা। নতুন করে শীত পড়ার কোনও সম্ভবনাই নেই। এমনটাই জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। 

আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া শুষ্কই থাকবে। বৃষ্টির কোনও সম্ভবনা নেই। তবে, ২৪ তারিখ থেকে আবহাওয়ার বদল ঘটবে। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার বৃষ্টিপাত হতে পারে বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম ও মুর্শিদাবাদে। ২৫ তারিখ এই জেলাগুলির পাশাপাশি বৃষ্টিপাত হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জেলাগুলিতেও। ২৬ তারিখ ফের বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম ও মুর্শিদাবাদে রয়েছে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস।  

উল্লেখ্য, আজ এবং আগামিকাল কলকাতাতে বৃষ্টির কোনও সম্ভবনা নেই। সকালের দিকে কুয়াশার দাপট থাকলেও, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আকাশও পরিষ্কার হবে। তবে, ২৫ তারিখ হালকা বৃষ্টির সম্ভবনা রয়েছে। গতকাল শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ সর্বাধিক ৯৭ শতাংশ।

অন্যদিকে, হাওয়া অফিস জানাচ্ছে যে, রাজ্যে নতুন করে ঠাণ্ডা পড়ার আর কোনও সম্ভবনা নেই। তাঁদের কথায় এবার ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়বে। আপাতত দিনের বেলা ও রাতের বেলা ঠাণ্ডার আমেজ রয়েছে। তাও ধীরে ধীরে চলে যাবে।  

এদিকে, হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, উত্তরবঙ্গেও কয়েকটি জেলা, যেমন দার্জিলিং এবং কালিম্পংয়ে হালকা বৃষ্টির সম্ভবনা রয়েছে। তবে, অন্যান্য জেলাগুলির আবহাওয়া মূলত শুষ্কই থাকবে। তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, বঙ্গোপসাগর থেকে আসা জলীয় বাষ্পপূর্ণ হাওয়া মূলত এই বৃষ্টির জন্য দায়ী।