শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

চামুণ্ডা মন্দিরে সকাল সকাল পুজো দিয়ে ডানকুনিতে প্রচার শুরু করলেন যশ

১২:০১ পিএম, মার্চ ১৭, ২০২১

চামুণ্ডা মন্দিরে সকাল সকাল পুজো দিয়ে ডানকুনিতে প্রচার শুরু করলেন যশ

বংনিউজ২৪x৭ ডেস্কঃ রাজ্যের দৌড়গোড়ায় ২০২১ এর বিধানসভা ভোট। রাজ্যের শাসক দলে কে আধিপত্ত বিস্তার করবে তা নিয়ে চলছে রাজনৈতিক বিরোধ। রাজনৈতিক দলগুলি তাঁদের অবস্থান পাকাপক্ত করতে আসরে নেমে পড়েছে। তারসাথে গেরুয়া শিবিরও কয়েক দফায় প্রকাশ করেছে তাদের প্রার্থী তালিকা। আর এবারের প্রার্থী তালিকায় রয়েছে টলিউডের অন্যতম অভিনেতা যশ দাশগুপ্ত। হুগলীর চন্ডীতলা কেন্দ্র থেকে বিজেপির হয়ে লড়ছেন যশ দাশগুপ্ত। তার বিপরীতে রয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী স্বাতী খন্দকার এবং সংযুক্ত মোর্চা মনোনীত সিপিআইএম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম।

প্রসঙ্গত ইতিমধ্যেই হুগলীর চন্ডীতলায় বিজেপি প্রার্থী যশ দাশগুপ্তর সমর্থনে শুরু হয়েছে দেওয়াল লিখন। অন্যদিকে আজ থেকে প্রচার শুরু করলেন যশ দাশগুপ্ত। আজ সকাল সকাল চামুণ্ডা মন্দিরে পুজো দিয়ে ডানকুনিতে প্রচার শুরু করেন তিনি। তার আজকের প্রচারের কর্মসূচি একনজরে দেখে নিন.. আজ তিনি প্রথমে সকাল ৮ – ৮.৩০ পর্যন্ত চামুণ্ডা মন্দিরে উপস্থিত ছিলেন। সেখানে তিনি পুজো দেন। তারপর সেখানে সাধারন মানুষের সঙ্গে কথা বলেন, এছাড়া ভক্তদের অটোগ্রাফ দেন ও সেলফিও তোলেন। এরপর তিনি প্রায় ১২.৩০ পর্যন্ত ডানকুনি পুরসভার ৮ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের সকল বাড়িতে গিয়ে প্রচার করার কাজ সম্পন্ন করবেন। তারপর কিছুক্ষণের বিশ্রাম নিয়ে দুপুর ২ টো থেকে ৩.৪৫ পর্যন্ত ডানকুনি মডেল নিয়ে কথা বলবেন সঙ্গে কার্যকরতাদের সম্মেলনে যোগ দেবেন।

এরপর বিকেল ৪ টে থেকে সন্ধ্যে ৭ টা পর্যন্ত ডানকুনি পুরসভার ৯ ও ১৩ নং ওয়ার্ডে প্রচার করবেন। তারপর রাত ৮ টা পর্যন্ত থাকবেন কৃষ্ণরামপুর বরপাড়াতে। আজকের প্রচারে বিজেপি প্রার্থী যশ দাশগুপ্ত বলেন, তিনি বিনোদন জগতে রয়েছে, বর্তমানে তিনি রাজনীতিতে যোগ দিয়েছেন। তবে এই দুই ক্ষেত্র সম্পূর্ণ আলাদা। এছাড়া তিনি বলেন, চন্ডীতলার সামগ্রিক উন্নয়ন করবেন তিনি। উল্লেখ্য ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশন বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা করেছেন। আগামী ২৭ মার্চ থেকেই বাংলার শুরু হবে নির্বাচন। এবার বিজেপির প্রার্থী তালিকায় রয়েছে বেশকিছু নতুন তারকা। তারকাদের যোগদান কতটা প্রভাব ফেলবে নির্বাচনে তা সময় বলবে। কে হবে বাংলার শাসক? কে হাসবে শেষ হাসি তা শুধুমাত্র নির্বাচনের ফলাফলই বলবে। শেষমেশ কে বাংলার শাসকের স্থান দখল করবে তা দেখার জন্য অপেক্ষায় রাজনৈতিক মহল সহ জনগন।