রাতে গরম দুধ পান করলে অনিদ্রা দূর হয়। দুধে ট্রাইপ্টোফেন নামে পরিচিত একটি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে যা ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে। গরম দুধ সহজেই হজম হয়। যার ফলে বদহজমের মতো সমস্যা দেখা যায় না। এটি ডায়রিয়া প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে থাকে।
গরম দুধ শরীরকে আর্দ্রতা থেকে রক্ষা করতে পারে। শীতের দিনে শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বাড়ানোর জন্য এটি পান করা যেতে পারে। চা বা কফির মতো করে গরম দুধ পান করলে উপকার পাবেন।
অপরদিকে ঠান্ডা দুধ খাওয়ার একটি সুফল হল এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। ঠান্ডা দুধের মধ্যে থাকা ক্যালসিয়াম আপনার মেটাবলিজম রেটকে বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে অনেক বেশি ক্যালোরি বার্ন হয়। তবে শীতকাল এবং ঋতু পরিবর্তনের সময় ঠান্ডা দুধ না খাওয়াই ভালো। এতে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা থাকে।
ঠান্ডা দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে, যা অ্যাসিড তৈরিকে হ্রাস করে এবং অ্যাসিডিটি নিরাময়ে সহায়তা করে থাকে।
এছাড়াও ঠান্ডা দুধ একটি দুর্দান্ত ক্লিনজার যা ত্বক পরিষ্কার এবং টোন করার সময় প্রয়োজনীয় প্রোটিন সরবরাহ করে। শীতল দুধ ইলেক্ট্রোলাইট দিয়ে বোঝা হয় এবং দিনের বেলা আপনার শরীরকে জলীয় এবং শক্তিশালী রাখার একটি দুর্দান্ত উপায়।