খেজুরে কোনও কোলেস্টেরল এবং বাড়তি পরিমাণে চর্বি থাকে না। যে কারণে এটি সম্পূর্ণ ফ্যাট মুক্ত। এটি খেলে আপনার ওজন বাড়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
ক্যানসার প্রতিরোধ করে : খেজুর পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং প্রাকৃতিক ফাইবারে পূর্ণ। যারা নিয়মিত খেজুর খান তাদের ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।
ভিটামিন সমৃদ্ধ: খেজুরে থাকে বি১, বি২, বি৩ এবং বি৫ ভিটামিন যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। সেই সঙ্গে খেজুর খেলে আমাদের দৃষ্টি শক্তি বাড়ে। সেই সঙ্গে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করতেও খেজুরের জুড়ি মেলা ভার।
আয়রনে পরিপূর্ণ: আয়রন হৃৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। খেজুরে প্রচুর পরিমান আয়রন উপস্থিত থাকে। তাই যাদের হৃৎপিণ্ড দুর্বল, তাদের জন্য খেজুর একটি নিরাপদ ঔষধ।
প্রোটিন : আমাদের শরীরের নিত্যপ্রয়োজনীয় উপাদান প্রোটিন। আর খেজুর হলো প্রোটিন সমৃদ্ধ। যে কারণে এটি নিয়মিত সেবনে শরীরে প্রোটিনের চাহিদা সম্পূর্ণ হয়।
ক্যালসিয়াম : ক্যালসিয়াম আমাদের হাড় গঠনে সহায়ক। আর খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম। যা হাড়কে মজবুত করে। খেজুর শিশুদের দাঁত ও মাড়ি শক্ত করতে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে: খেজুরে আছে এমন সব পুষ্টিগুণ যা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে। এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে। কখনও কখনও ডায়রিয়ার জন্যেও এটা অনেক উপকারী রূপে দেখা দেয়।
আপনার মতামত লিখুন :